কৃতজ্ঞতা
লেখক জানান যে তিনি ১৩ বছর আগে বাবাকে হারিয়েছেন এবং সম্প্রতি ৩১ জুলাই রাত সাড়ে ১১টায় তার মা ফিরোজা বেগম জামালপুর এমএ রশিদ হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি সহকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন, যারা মায়ের মৃত্যুর সময় পাশে ছিলেন এবং সব ধরনের সহায়তা করেছেন। বিশেষভাবে তিনি প্রথম আলো, দেশ রূপান্তর, ইনডিপেন্ডেন্ট টিভি, যমুনা টিভির কয়েকজন সাংবাদিক বন্ধুর নাম উল্লেখ করে তাদের অবদানের জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন। মা’কে হারিয়ে ভীষণ কষ্ট পেলেও সহকর্মীদের ভালোবাসা ও সহানুভূতি তাকে মানসিক শক্তি জুগিয়েছে। তিনি ও তার পরিবার সকলের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন এবং জানান, যতদিন বেঁচে থাকবেন, সহকর্মীদের সাথে থাকবেন।
প্রিয় সহকর্মী
আজ থেকে ১৩ বছর আগে বাবাকে হারিয়েছি। আর গর্ভধারনি মা আমাকে ছেড়ে চলে গেল ৩১ জুলাই বুধবার রাত সাড়ে ১১ টায় জামালপুর এমএ রশিদ হাসপাতালে আমার মা ফিরোজা বেগম ইন্তেকাল করেন। ( ইন্নালিল্লাহে... রাজেউন)
প্রিয় সহযোদ্ধাদের শ্রদ্ধার সাথে চিরকাল স্মরণে থাকবে আমার। আপনারা যে ভাবে আমার মায়ের প্রতি ভালোবাসা দেখিয়েছেন সেটা কোন কিন ভুলতে পারবো না। সব কষ্ট দুঃখের পরেও আমি আজ গর্বিত আপনাদের ভালোবাসায়। মা যখন এম এ রশিদ হাসপাতালে শেষ বিদায় নিচ্ছে সেই সময়ে আমার ভালোবাসার পরম সহকর্মী বন্ধুরা সার্বক্ষনিক মায়ের শেষ বিদায় পর্যন্ত পাশে ছিলেন। দাঁড়িয়েছিলেন সকল সহযোগীতা নিয়ে। আপনারা পাশে না থাকলে হয়ত মায়ের জন্য শেষ চেষ্টাটা আমি বিন্দুমাত্র করতে পারতাম না। প্রথম আলোর আব্দুল আজিজ ভাই, দেশ রূপান্তরের ময়না আকন্দ,ইনডিপেডেন্ট টিভির সাইমুম সাব্বির শোভন,যমুনা টিভির সাগর ফরাজী, প্রিয় আবুল কালাম আজাদ ভাই। আপনাদের
এই ঋণ কোন দিন শুধ করা যায় না।
মাকে হারিয়ে আপনাদের এই অবদান আমাকে মানষিক শক্তিতে পরিনত করেছে।
আমার বেঁচে থাকা আগামীর দিন গুলো মনে করিয়ে রাখবে আপনাদের ভালোবাসার এই স্মৃতি।
সবাইকে আমার ও পরিবারের পক্ষ থেকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা রইল। যতদিন বেঁচে আছি আপনাদের সাথেই থাকবো।
জাহাঙ্গীর আলম
সাধারণ সম্পাদক
১৯.০৮.২০২৫